ইন্টারনেট সংযোগ নেয়ার পর কমন যে চিত্র সেটি হচ্ছে রাউটারের জন্য একটি আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে দেয়া,যাতে করে এই রাউটার অন্য কেউ ব্যবহার করতে না পারে।স্বাধীন ওয়াই-ফাই বলছে তার উল্টো।
রাউটার কেনার সাথে সাথে, আমাদের সংযোগ নেয়ার সাথে সাথে আপনার পাসওয়ার্ডটি ওপেন রাখবেন।এতে করে যা হচ্ছে আগে আমাদের প্রত্যেকটা বাড়ীতে প্রত্যেকটা ঘরে যখন কেউ সংযোগ নিতো তাকে একটা রাউটার কিনতে হতো।একটা পাড়ার মধ্যে অথবা একটা বাড়ীর মধ্যে যদি চারটা পরিবার থাকে তাহলে চারটা পরিবারকে আলাদা আলাদা রাউটার কিনতে হতো।কিন্তুু স্বাধীন ওয়াই-ফাই এর মাধ্যমে তার যা করতে হচ্ছে তা হলো একটা রাউটার কেনার পরে সে হয়তো ব্যবহার করছে, এই সিগসালটা যতদূর পর্যন্ত যাচ্ছে অর্থাৎ,আরো চারটা ঘরের মধ্যে যদি যায় তারাও কিন্তুু রাউটার না কিনেই এই সিগনালটি ব্যবহার করতে পারছে।
এই ভাবে আসলে একটা পাড়া দুইটা পাড়া এই ভাবে আসলে প্রতিটা ঘরকে স্বাধীন ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসতেছে।ঠিক একই ভাবে বাজার,গ্রাম এবং ইউনিয়ন কভারেজের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের আওতায় চলে আসতেছে বিধায়, স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা ঘরে,ঘরের বাইরে,বাজার, এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে গেলেও ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের আওতায় থেকেই সহজেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছে।
এই প্রযুক্তির মাধ্যমে,দিন দিন স্মার্টফোনে ইন্টারনেটে ব্যবহারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এবং 4G/5G এর কারনে হারাতে বসা এই ইউজারদের আপনি সহজেই পেতে পারেন।যা আপনার ISP ব্যবসায়ে অতিরিক্ত মুনাফা যোগ করবে।একই সাথে আমাদের সফটওয়্যারের মাধ্যমে ইউজারদের রিয়েল টাইম ডাটা পাবেন এবং ইউজার ও নেটওয়ার্ক মনিটরিং-সহ আরো অনেক সুবিধা পাবেন।