বর্তমান এই সময়ে তরুণদের একটা বড় অংশ চায় কিছু একটা করতে,নিজেরা নিজের পায়ে দাঁড়াতে। আবার তারা এমন কিছু করতে চায় যেন সেটা সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে এবং সমস্যার সমাধান দিতে পারে। এই দিকটা চিন্তা করলে এই মুহূর্তে তথ্য প্রযুক্তি হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। কারণ শহর থেকে গ্রামে যত বেশি তথ্য প্রযুক্তির বিস্তৃতি ঘটবে, ততো বেশি পরিমানে মানুষ কানেক্টিভিটির মধ্যে আসবে আর যত বেশি পরিমানে মানুষ কানেক্টিভিটির মধ্যে আসবে ততো বেশি পরিমানে মানুষ শিক্ষা-স্বাস্থ্য-ব্যবসা-ফ্রিল্যান্সিং-এর আওতায় আসবে আর তা মানুষের জীবন যাপন পরিবর্তনে এবং স্বাবলম্বী হতে অনেক বড় ভূমিকা রাখবে। যে কেউ চাইলেই এই বিশাল কর্মযজ্ঞের শামিল হতে পারে এবং নিজে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি অনেকগুলো মানুষের জীবন বদলে ভূমিকা রাখতে পারে।
আপনি জেনে আনন্দিত হবেন যে, আমাদের একার পক্ষে সারা বাংলাদেশের মানুষের ঘরে ঘরে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা পৌঁছানো সম্ভব নয়। তাই আমরা সবার ঘরে ঘরে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা পৌঁছানোর প্রচেষ্টায় আপনাকে আমাদের সহযোগী হিসেবে পেতে চাই। আপনাকে শুধু হতে হবে উদ্যমী এবং দূরদর্শী।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে তৃনমূল পর্যায়ের মানুষের হাতে আইসিটি সেবা সঠিকভাবে পৌঁছে দিতে পারলেই একমাত্র ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল গ্রাম-বাংলার প্রান্তিত জনগোষ্ঠীর মানুষজন পেতে পারে। সরকারের আইসিটি বিভাগ কর্তৃক গ্রাম পর্যায়ে নিশ্চিত করা যেসব আইসিটি সেবা সমূহ রয়েছে,সেসব সেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ার জন্য আইসিটি প্রযুক্তির ভূমিকাই প্রধান। সেই প্রযুক্তি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করছে স্বাধীন।
সাপোর্ট সেন্টার সেই উদ্যোগেরই একটি বাস্তবরূপ। আইসিটি ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা ও পন্য,আইওটি ডিভাইস,ই-কমার্স, ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সেবা ইত্যাদি গ্রামের মানুষের কাছে সহজলভ্য করে তোলা এবং স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে সরকারের উদ্যোগের সহযোগী হওয়া,আর এই সবকিছু বাস্তবায়নের জন্য কাজ করবে একদল নিবেদিত কর্মী বাহিনী যারা উক্ত গ্রামে থেকেই এই সবকিছুর সাপোর্ট দিবে।
তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা দিয়ে তৃনমূল পর্যায়ে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা সহজলভ্য করা এবং আইসিটিতে দক্ষ জনবল তৈরি করে কর্মসংস্থান তৈরির মাধ্যমে প্রায় ৮৭০০০টি গ্রামের ১২ লক্ষ(প্রায়) জনবলের কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব,যেখানে (৪৩৫০০০ (প্রায়) ট্রেইনি তৈরির লক্ষ্য মাত্রা এবং ৮ লক্ষ (প্রায়) ফ্রীল্যান্সার তৈরির লক্ষ্য মাত্রা)। এভাবে আইসিটি ভিত্তিক প্রযুক্তি ও সেবা,আইওটি এবং এগ্রোটেক ও এগ্রোকমার্স এর সমন্বয়ে তৈরি হচ্ছে স্মার্ট ভিলেজ।স্মার্ট ভিলেজ তৈরি হলেই তৈরি হবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
সরকারি ও বেসরকারি যেসব সেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ার জন্য কাজ করছে সাপোর্ট সেন্টারঃ-
স্বাধীনের তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক অন্যান্য সেবা সম্পর্কে গ্রাহকদের অভহিত করার জন্য কাজ করবে সেলস পয়েন্ট। গ্রাহক খুুব সহজেই স্বাধীনের সম্পর্কে জানতে পারবে ও সেবা নিতে পারবে।
আপনি চাইলে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট শর্তপুরনের মাধ্যমে আপনার দোকানটিকে সেলস পয়েন্ট হিসেবে নিবন্ধন করে স্বাধীন এর সাথে কাজ করতে পারেন। আপনি যদি সেলস পয়েন্ট দিয়ে স্বাধীন এর সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করতে চান আপনাকে নিচের দ্বায়িত্ব সমূহ পালন করতে হবে।
যেসব দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে:
১. স্বাধীনের তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা এবং পণ্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা গ্রাহকদের কাছে তুলে ধরতে হবে। তাদেরকে ওয়েবসাইট/এপসের লিংক দিতে হবে এবং তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক বিভিন্ন পণ্য ও সেবার সুবিধা সমূহ তুলে ধরতে হবে।
২. সাপোর্ট সেন্টার সম্পর্কে জানতে চায় এবং উদ্যোক্তা হতে চায় এমন আগ্রহীদের কাছে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে হবে।
৩. এপস এবং ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারনা দিতে হবে।
স্বাধীনের তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক অন্যান্য সেবা সম্পর্কে গ্রাহকদের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ার জন্য কাজ করবে সেলস এজেন্ট টিম। গ্রাহক খুুব সহজেই স্বাধীনের সম্পর্কে জানতে পারবে ও সেবা নিতে পারবে।
আপনি চাইলে স্বাধীন সেলস এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন। আপনি যদি সেলস এজেন্ট হিসেবে স্বাধীন এর সাথে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে নিবন্ধন করে নিচের দ্বায়িত্বসমূহ পালন করতে হবে।
যেসব দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে:
১. স্বাধীনের তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবা এবং পণ্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা গ্রাহকদের কাছে তুলে ধরতে হবে। তাদেরকে ওয়েবসাইট/এপসের লিংক দিতে হবে এবং তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক বিভিন্ন পণ্য ও সেবার সুবিধা সমূহ তুলে ধরতে হবে।
২. সাপোর্ট সেন্টার সম্পর্কে জানতে চায় এবং উদ্যোক্তা হতে চায় এমন আগ্রহীদের কাছে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে হবে।
৩. এপস এবং ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারনা দিতে হবে।
ইউজারদেরকে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক বিভিন্ন পন্য এবং সেবা ও অন্যান্য সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করবে সাপোর্ট এক্সিকিউটিভ টিম। উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদানের মধ্যে দিয়ে সাপোর্ট এক্সেকিউটিভে টীমকে এমন ভাবে তৈরী করা হবে যেন তারা সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করতে পারে।
স্বাধীন এর তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক বিভিন্ন পন্য এবং সেবা সম্পর্কে আগ্রহ রয়েছে এমন ব্যক্তি যার এলাকায় স্বাধীন ওয়াইফাই সাপোর্ট সেন্টারের কার্যক্রম রয়েছে এমন যে কেউ সাপোর্ট এক্সেকিউটিভ হিসেবে যোগ দান করতে পারে।
যেসব দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে:
১. সেবা গ্রহীতা নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান দেয়া।
২. সাপোর্ট সেন্টারের তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দেয়া।
ইউজারদেরকে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক বিভিন্ন পন্য এবং সেবার টেকনিক্যাল সমস্যা সমাধান করার জন্য কাজ করবে সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার টিম। উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদানের মধ্যে দিয়ে সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার টীমকে এমন ভাবে তৈরী করা হবে যেন তারা সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করতে পারে।
স্বাধীন এর কভারেজ রয়েছে এমন এলাকা বা তার আশে-পাশের এলাকায় অবস্থিত যে কেউ সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার টিমে যোগদান করতে পারে।
যেসব দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে:
১. সেবা গ্রহীতা নির্দিষ্ট টেকনিক্যাল সমস্যার সমাধান দেয়া।